
প্রকাশিত: Wed, Mar 1, 2023 4:19 PM আপডেট: Thu, Jun 26, 2025 9:06 AM
ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রসিদ্ধ লেখক, কবি, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক ও সাহিত্য সমালোচক ডি. এইচ. লরেন্সের প্রয়াণ দিবস
আশিক নূরী: ডেভিড হারবার্ট রিচার্ডস লরেন্স যিনি ডি. এইচ. লরেন্স নামে অধিক পরিচিত। তিনি ঊনবিংশ শতাব্দীর একজন ইংরেজ প্রসিদ্ধ লেখক, কবি, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক ও সাহিত্য সমালোচক ছিলেন। তাঁর রচনাবলি আধুনিকায়ন ও শিল্পায়ন প্রসূত মানবিক অবক্ষয়ের দিকটি বিশদভাবে প্রতিফলিত করে এবং তাঁর রচনায় লরেন্স মানুষের মানসিক স্বাস্থ্য ও গুরুত্ব, স্বাভাবিকতা মানব জীবনে যৌনপ্রবণতার ভূমিকা প্রভৃতি বিষয়কে উপজীব্য করেছেন। ডি. এইচ. লরেন্স ১১ সেপ্টেম্বর ১৮৮৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন। লরেন্সের অন্যতম বহুল পঠিত উপন্যাস হলো- ‘লেডি চ্যাটার্লীয লাভার’ যা তৎকালে অশ্লীলতার দায়ে অভিযুক্ত ছিল।
লরেন্সের মতামত তার বহু শত্রুর জন্ম দেয়। তাকে পড়তে হয় সরকারি হয়রানি ও সেন্সরশিপের মুখে। জীবনের দ্বিতীয়ার্ধে তার রচনার ভুল ব্যাখ্যাও হতে থাকে। এই সময় তিনি চলে যান স্বেচ্ছা-নির্বাসনে, যা ছিল তার নিজের ভাষায় ‘বর্বর তীর্থযাত্রা’ ("ংধাধমব ঢ়রষমৎরসধমব")। মৃত্যুকালে তার সম্মান নিজের বিপুল প্রতিভার অপব্যবহারকারী কোনও পর্নোগ্রাফারের চেয়ে বেশি কিছু ছিল না। একটি শ্রদ্ধাঞ্জলিতে ‘ই এম ফরস্টার এই’ বহুপ্রচলিত ধারণাটিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে লরেন্সকে ‘আমাদের প্রজন্মের শ্রেষ্ঠ সৃষ্টিশীল ঔপন্যাসিক’ (ঞযব মৎবধঃবংঃ রসধমরহধঃরাব হড়াবষরংঃ ড়ভ ড়ঁৎ মবহবৎধঃরড়হ) বলে উল্লেখ করেন।
পরবর্তীকালে প্রভাবশালী কেমব্রিজ-ভিত্তিক সমালোচক এফ আর লিভিস তার রচনার শৈল্পিক বিশুদ্ধতা ও তার নৈতিক ঐকান্তিকতাকে সমর্থন করেন। তিনি লরেন্সের রচনাকে ইংরেজি উপন্যাসের অনুশাসনিক ‘মহাঐতিহ্য’ (মৎবধঃ ঃৎধফরঃরড়হ) এর অন্তর্ভুক্ত করেন। স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটলেও লরেন্স লেখালিখি চালিয়ে যান। তার সর্বশেষ গুরুত্বপূর্ণ রচনা হল: ‘বুক অব রিভিলেশন’, ‘অ্যাপোক্যালিপস’ -এর উপর রচিত তার স্বকীয় চিন্তাধারা। স্যানাটোরিয়াম থেকে ছাড়া পাওয়ার পর তার যক্ষ্মা জটিল আকার ধারণ করে এবং ২ মার্চ ১৯৩০ সারে ফ্রান্সের ভেন্স-স্থিত ভিলা রবারমন্ডে তিনি প্রয়াত হন।
আরও সংবাদ
চ্যাম্পিয়ন ভারত : একটা ছোট মুহূর্ত কতো বড় পার্থক্য গড়ে দিতে পারে
‘ওই ক্যাচ হয়নি, সুরিয়াকুমারকে আবার ক্যাচ ধরতে হবে’!
কতো দেশ, কতোবার কাপ জিতলো, আমাদের ঘরে আর কাপ এলো না!
সংগীতাচার্য বড়ে গোলাম আলি খান, পশ্চিমবঙ্গের গর্ব সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় ও আমি
ইন্ডিয়ান বুদ্ধিজীবী, ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র ও দেশের বুদ্ধিজীবী-অ্যাক্টিভিস্ট
মতিউর প্রতিদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ৮৩ ব্যাচের বন্ধুদের গ্রুপে সৎ জীবন যাপনের উপদেশ দিতেন!

চ্যাম্পিয়ন ভারত : একটা ছোট মুহূর্ত কতো বড় পার্থক্য গড়ে দিতে পারে

‘ওই ক্যাচ হয়নি, সুরিয়াকুমারকে আবার ক্যাচ ধরতে হবে’!

কতো দেশ, কতোবার কাপ জিতলো, আমাদের ঘরে আর কাপ এলো না!

সংগীতাচার্য বড়ে গোলাম আলি খান, পশ্চিমবঙ্গের গর্ব সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় ও আমি

ইন্ডিয়ান বুদ্ধিজীবী, ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র ও দেশের বুদ্ধিজীবী-অ্যাক্টিভিস্ট
